১. লেখাটি বিজ্ঞানভিত্তিক হতে হবে।
২. রচনাধর্মী— যেমন পাঠ্যবই বা উইকিপিডিয়ার মতো লেখা যাবে না।
৩. ছোটো ছোটো সরল বাক্যে লিখতে হবে।
৪. লেখাটি ‘পপুলার সায়েন্স’ ধারার হতে হবে। সহজ সাবলীল ব্যাখ্যা। লেখায় জটিল গাণিতিক ফরমুলা যুক্ত না করাই ভালো।
৫. একজন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থী যেন লেখাটি বুঝতে পারে, সে কথা মাথায় রেখে লিখতে হবে।
৬. বিজ্ঞানের যে কোনো কনসেপ্ট বা ধারণার সহজ এবং অভিনব ব্যাখ্যা করতে হবে। যা পাঠ্য-পুস্তকে পাওয়া যায় না বা ভালোভাবে বর্ণনা করা থাকে না।
৭. ঘন ঘন ইংরেজি শব্দ ব্যবহার না করাই ভালো। খুব প্রয়োজন হলে ব্যবহার করা যাবে। প্রয়োজনে ইংরেজি শব্দের বাংলা উচ্চারণ লেখা যেতে পারে। যেমন ‘Nebula’ না লিখে ‘নেবুলা’ লেখা যেতে পারে।
৮. কিছু শব্দের অনুবাদ করলে তা আরও জটিল হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে ইংরেজি উচ্চারণই রেখে দিতে হবে। যেমন: Oxygen—কে অম্লযান না লিখে অক্সিজেন লেখাই ভালো।
৯. লেখা ১০০০ শব্দের মধ্যে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
১. লেখাটি বিজ্ঞানভিত্তিক হতে হবে।
২. রচনাধর্মী— যেমন পাঠ্যবই বা উইকিপিডিয়ার মতো লেখা যাবে না।
৩. ছোটো ছোটো সরল বাক্যে লিখতে হবে।
৪. লেখাটি ‘পপুলার সায়েন্স’ ধারার হতে হবে। সহজ সাবলীল ব্যাখ্যা। লেখায় জটিল গাণিতিক ফরমুলা যুক্ত না করাই ভালো।
৫. একজন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থী যেন লেখাটি বুঝতে পারে, সে কথা মাথায় রেখে লিখতে হবে।
৬. বিজ্ঞানের যে কোনো কনসেপ্ট বা ধারণার সহজ এবং অভিনব ব্যাখ্যা করতে হবে। যা পাঠ্য-পুস্তকে পাওয়া যায় না বা ভালোভাবে বর্ণনা করা থাকে না।
৭. ঘন ঘন ইংরেজি শব্দ ব্যবহার না করাই ভালো। খুব প্রয়োজন হলে ব্যবহার করা যাবে। প্রয়োজনে ইংরেজি শব্দের বাংলা উচ্চারণ লেখা যেতে পারে। যেমন ‘Nebula’ না লিখে ‘নেবুলা’ লেখা যেতে পারে।
৮. কিছু শব্দের অনুবাদ করলে তা আরও জটিল হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে ইংরেজি উচ্চারণই রেখে দিতে হবে। যেমন— Oxygen—কে অম্লযান না লিখে অক্সিজেন লেখাই ভালো।
৯. লেখা ১০০০ শব্দের মধ্যে রাখার চেষ্টা করতে হবে।